-
দেওবন্দ আন্দোলন: ইতিহাস ঐতিহ্য অবদান দেওবন্দ আন্দোলন নিয়ে রচিত আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহইয়ার একটি ইতিহাস বিষয়ক বই। তিনি ১৯৯৮ সালে বইটি রচনা করেন। তখন থেকে এটি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের স্নাতক শ্রেণির পাঠ্যবই হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[১] এ বইটি দেওবন্দি আলেমদের ঐতিহ্যগত ধারা, ধর্মের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের কর্মতৎপরতা এবং অবদানের উপর একটি তথ্যবহুল গবেষণামূলক গ্রন্থ।
-
- Teacher: Darul Uloom
তাফসির গ্রন্থ ‘তাফসিরে বায়যাবী’ এমনি এক বহুগুণ ও বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত কিতাব। বিশেষ করে দুনিয়া জোড়া আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের গুরুত্বপূর্ণ মুখপাত্র ও দলিল হিসেবে এটি স্বীকৃত। মূলত তাফসিরে বায়যাবী অপর বিখ্যাত তাফসির ‘কাশশাফের’ সার সংক্ষেপ। কাশশাফের যে সকল স্থানে মুতাজিলা ভ্রান্ত মতবাদকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করা হয়েছে, এ গ্রন্থে তা প্রত্যাখ্যান করতঃ প্রমাণাদিসহ তার জবাব দেয়া হয়েছে। তাফসিরে বায়যাবীতে বিপুল পরিমাণ হাদিসের উদ্ধৃতি প্রদান করা হয়েছে এবং প্রত্যেক সুরার শেষে সংশ্লিষ্ট সুরার ফযিলত বর্ণনা করা হয়েছে যা একজন মুসলমানের জন্য অত্যন্ত জ্ঞাতব্য বিষয়।
এ গ্রন্থে গুরুত্বপূর্ণ দর্শন ও সূক্ষ্ম বিষয়াদি অতি চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এবং সংক্ষেপে বুঝাতে গিয়ে বেশ মুন্সিয়ানা প্রমাণ করা হয়েছে। বিখ্যাত গ্রন্থ ‘তাফসিরে বায়যাবী’ প্রণেতা ছিলেন ইরান দেশের সিরাজ নগরের বাসিন্দা। বায়দ্বা নামক পল্লীতে তার জন্ম। ইতিহাসে তার জন্ম সাল সম্বন্ধে তেমন কিছু জানা যায় না। তার মৃত্যু সালটি নিয়েও মতভেদ দেখা যায়। ৬৮২ মতান্তরে ৬৮৫ খ্রি./৬৯১ হিজরিতে তাবরীজ শহরে তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর নাম, বংশ পরিচিতি হলো- আবদুল্লাহ বিন উমর বিন মুহাম্মাদ বিন আলী আল বায়যাবী আশ শাফেয়ী (রহ.)। উপাধি, নাসির উদ্দীন, ডাক নাম- আবুল খায়ের। এক অভিজাত পরিবারে আল্লামা বায়যারীর জন্ম।
- Teacher: Darul Uloom
কিতাব সম্পর্কে
ইমাম ওয়ালিউদ্দিন আবূ আব্দুল্লাহ মাহমুদ তাবরিজী-এর মিশকাত আল-মাসাবীহ বিশ্বজুড়ে হাদীস সম্পর্কিত একটি বিস্তৃত গ্রন্থ, বিশেষত ভারত উপমহাদেশে একাডেমিক সবধরনের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সিহাহ সিত্তাহ তথা বিশ্ববিখ্যাত ছয়টি হাদীসগ্রন্থের আগে পাঠ দান করা হয়। একজন শিক্ষার্থী এই গ্রন্থটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সিহাহ সিত্তাহ গ্রন্থের পাঠ দান গ্রহণে প্রস্তুত হতে সক্ষম হয়। আর মিশকাত গ্রন্থের বেশিরভাগ হাদীসই সিহাহ সিত্তাহ [হাদীসের ছয়টি প্রামাণিক গ্রন্থ] থেকে সংকলন করা হয়েছে।
আমাদের প্রকাশিত এই সংস্করণে রয়েছে-
মুহাদ্দিস আহমদ আলী সাহারানপুরীর হাশিয়াহ।
মুকাদ্দিমাহ ফী ইলমি মুস্তালাহিল হাদীস শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী।
খতিব তাবরিজ রচিত আল-ইকমাল ফী আসমাইর-রিজাল,
লেখক সম্পর্কে
নাম: মুহাম্মদ, উপনাম: আব্দুল্লাহ, উপাধি: ওয়ালিউদ্দিন, পিতার নাম: আব্দুল্লাহ, তিনি খতীব তাবরিযী নামে প্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি তাঁর সময়ে খ্যাতিমান মুহাদ্দিস ছিলেন। তিনি আরবি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন এবং ফাসাহাত ও বালাগাতের ইমাম ছিলেন। তার জন্ম ও মৃত্যু তারিখ সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায় না। তবে হাদীসশাস্ত্রে তার যে স্বতন্ত্র অবস্থান ছিল তা মিশকাত শরীফ দ্বারাই সুস্পষ্ট হয়।
- Teacher: Darul Uloom
কিতাব সম্পর্কে
ইমাম ওয়ালিউদ্দিন আবূ আব্দুল্লাহ মাহমুদ তাবরিজী-এর মিশকাত আল-মাসাবীহ বিশ্বজুড়ে হাদীস সম্পর্কিত একটি বিস্তৃত গ্রন্থ, বিশেষত ভারত উপমহাদেশে একাডেমিক সবধরনের ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সিহাহ সিত্তাহ তথা বিশ্ববিখ্যাত ছয়টি হাদীসগ্রন্থের আগে পাঠ দান করা হয়। একজন শিক্ষার্থী এই গ্রন্থটি অধ্যয়নের মাধ্যমে সিহাহ সিত্তাহ গ্রন্থের পাঠ দান গ্রহণে প্রস্তুত হতে সক্ষম হয়। আর মিশকাত গ্রন্থের বেশিরভাগ হাদীসই সিহাহ সিত্তাহ [হাদীসের ছয়টি প্রামাণিক গ্রন্থ] থেকে সংকলন করা হয়েছে।
আমাদের প্রকাশিত এই সংস্করণে রয়েছে-
মুহাদ্দিস আহমদ আলী সাহারানপুরীর হাশিয়াহ।
মুকাদ্দিমাহ ফী ইলমি মুস্তালাহিল হাদীস শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী।
খতিব তাবরিজ রচিত আল-ইকমাল ফী আসমাইর-রিজাল,
লেখক সম্পর্কে
নাম: মুহাম্মদ, উপনাম: আব্দুল্লাহ, উপাধি: ওয়ালিউদ্দিন, পিতার নাম: আব্দুল্লাহ, তিনি খতীব তাবরিযী নামে প্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি তাঁর সময়ে খ্যাতিমান মুহাদ্দিস ছিলেন। তিনি আরবি ভাষায় পণ্ডিত ছিলেন এবং ফাসাহাত ও বালাগাতের ইমাম ছিলেন। তার জন্ম ও মৃত্যু তারিখ সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায় না। তবে হাদীসশাস্ত্রে তার যে স্বতন্ত্র অবস্থান ছিল তা মিশকাত শরীফ দ্বারাই সুস্পষ্ট হয়।
- Teacher: Darul Uloom